শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৫৩ পূর্বাহ্ন
Logo
শিরোনাম :
ডক্টর ইউনূসের সাথে রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠক বেইত লাহিয়া থেকে পালানোর সময় ফিলিস্তিনি পুরুষদের আটক ইসরায়েলি বাহিনী ইসরায়েলকে আরও ৬৮ কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে বাইডেন প্রশাসন আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমু গ্রেপ্তার আমেরিকা (যুক্তরাষ্ট্রের) নির্বাচনে কমলা হ্যারিসকে হারিয়ে ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প מגמות עולמיות בשירותי ליווי עצות לפגישות חמות ואינטימיות Ціни на бетонні огорожі: что нужно знать перед покупкой שיטות שיחה למפגשים מוצלחים বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার সাথে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের সাক্ষাৎ বাবা সিদ্দিকির ও তাঁর ছেলেকেও হত্যার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল রংপুরে তাপসী তাবাসসুমকে স্থায়ী বরখাস্তের দাবিতে রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে মানববন্ধন বরিশাল বায়তুল মোকাররম মসজিদের সভাপতির পদ থেকে স্বৈরাচারের দোসর আ’লীগ নেতা বাবলুর অপসারণের দাবি সব বিভাজন দূর করে জনগণের ঐক্য প্রতিষ্ঠা করতে হবে: জোনায়েদ সাকি আনোয়ার ইব্রাহিম ঢাকায়, স্বাগত জানালেন ড. ইউনূস হিজবুল্লাহ ও ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলা, তীব্র হচ্ছে লড়াই

রাস্তা কমাতে চীনের মহাপ্রাচীর কেটে ফেললেন শ্রমিকরা

রিপোটারের নাম
  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৩৮৯ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
রাস্তা কমাতে চীনের মহাপ্রাচীর কেটে ফেললেন শ্রমিকরা
রাস্তা কমাতে চীনের মহাপ্রাচীর কেটে ফেললেন শ্রমিকরা

স্বাধীন সকাল রিপোর্ট : চীনের কেন্দ্রীয় শানজি প্রদেশে দেশটির মহাপ্রাচীরের একটি অংশ নির্মাণ শ্রমিকদের মাধ্যমে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে তারা এক্সকাভেটর চালিয়েছিলেন। দুই শ্রমিক নির্মাণকাজের স্থানে যাওয়ার পথ কমানোর চেষ্টা করেছেন বলে সন্দেহ করছে পুলিশ। দুজনকে আটক করা হয়েছে এবং মামলার অধিকতর তদন্ত চলছে। সূত্র: বিবিসি।
এর মধ্যে ৩৮ বছর বয়সী এক পুরুষ এবং ৫৫ বছর বয়সী এক নারী রয়েছেন। তারা মহাপ্রাচীরের ক্ষতিগ্রস্ত স্থানের কাছেই কাজ করছিলেন।
তারা মহাপ্রাচীরের একটি বিদ্যমান ফাঁকা স্থান প্রশস্ত করেন, যাতে তাদের এক্সকাভেটর এর মধ্য দিয়ে যেতে পারে। পুলিশ বলছে যে, তারা যাতায়াতের দূরত্ব কমাতে চেয়েছিলেন।
পুলিশ জোর দিয়ে বলছে, এই দুজন মিং মহাপ্রাচীরের অখণ্ডতা এবং সাংস্কৃতিক ধ্বংসাবশের নিরাপত্তার অপূরণীয় ক্ষতি করেছেন।
ইয়োউ কাউন্টিতে মহাপ্রাচীরের এই অংশের অবস্থান। ৩২তম মহাপ্রাচীরটি মিং মহাপ্রাচীরের অংশ। এটি ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক স্থান হিসেবেও বিবেচিত। প্রাদেশিক পর্যায়ে এটি সংরক্ষিত।
২৪ আগস্ট প্রাচীরটিতে একটি বিশাল ফাঁক রয়েছে এমন তথ্য পাওয়ার পর কর্মকর্তাদের ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে সতর্ক করা হয়।
মহাপ্রাচীর ১৯৮৭ সাল থেকে ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট। ২২০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে ১৬০০ সালের আশপাশের পর্যন্ত নিয়মিতভাবে এই প্রাচীর নির্মিত এবং পুনর্নিমিত হয়। তখন এটি ছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় সামরিক স্থাপনা।
সবচেয়ে ভালোভাবে সংরক্ষিত অংশটুকু ১৪ থেকে ১৭ শতকের মধ্যে মিং রাজবংশের শাসনামলে নির্মিত হয়।

 

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2024 swadhinsakal.com Design By Ahmed Jalal.
ডিজাইন ও কারিগরি সহযোগিতায়: Jp Host BD
jphostbd.com